পারঙ্গম
আত্মমগ্ন। সরল চরিতার্থতা। স্বগোতক্তির মৃদু উচ্চারণ।
অভিব্যক্তির সম্পূর্ণ আয়তনে নশ্বর উৎসারণের বাঁকে,
নৈরাশ্যের মন্ময় ব্যপ্ত হলেই অনুভব করি নবতর
নন্দনতত্ত্ব।
ছায়াক্রান্ত এবং শব্দানুষঙ্গ ; মোমের শলাকার মতোই পুড়ে
যাচ্ছে বর্ণিল রূপভঙ্গিমায়। বস্তুত মানুষের কোনো আত্মীয়
নেই, নেই মেদহীন চিন্তার ফসল।
মূলত দুই পাহাড় ও একটি পদ্মফুলের মোহে, মানুষ দিন
দিন সেঁটে যাচ্ছে জীবনের ভেতর।
ভিন্নকলা
মুথস ষড়ঙ্গ ;
কাহিনী, চরিত্র, অভিপ্রায়,দৃশ্য,সংগীত….
দেবতার শোভাযাত্রায় সমন্বয়ের এই প্লট অক্টাভিও পাজ
খুব সযত্নে গেঁথে দিলেন!
কবিতার কালসীমায় একটি সূর্যের আর্বতনের নিমগ্ন
ট্রাজেডি স্পষ্ট করে দিচ্ছে………
কোরাসকলা ;
আয়তনের সমগ্রতা, বিপ্রতীপতা,গ্রন্থিবন্ধন, গ্রন্থিমোচন,
কোরাস,তত্ত্ব, চিন্তনশিল্প…..
তবুও অ-অবকাঠামো ; এক বিশিষ্ট সেনাপতিরূপে সুশৃঙ্খল
কায়দায় ডিফেন্স অব পোয়েট্রি’র মগজ ছিঁড়ে দিচ্ছে।
অথচ, লক্ষ্য করো-
বাকবিতন্ডা কমছে না
জন্মের বিবিধ কলায়
কোরাসকলায়
কবিতাকলায়!